*** পরীক্ষামূলক পরিচালন ***

সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ

অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বিমান ও পর্যটন...

মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছনায় তীব্র নিন্দা, দোষীদের আইনের আওতায় আনার নির্দেশ

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইকে মানহানির ঘটনায়...

শেখ হাসিনাকে ফেরত আনতে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি

ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনার...

ইংল্যান্ডকে কাঁদিয়ে এক যুগ পর আবারও ইউরো চ্যাম্পিয়ন স্পেন

উয়েফা ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে ইউরোপের মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের তকমা নিজেদের করে নিলো স্পেন। ফাইনালে স্প্যানিশদের হয়ে গোল দুটি করেন উইলিয়ামস ও ওয়ারজাবাল। রোববার (১৪ জুলাই) দিবাগত রাতে বার্লিনের ফাইনালে ইংলিশদের বিপক্ষে মাঠে নামে স্প্যানিশরা। এর আগে ২০১২ আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তারা।

ফাইনালের আগে অনুষ্ঠিত হয় মনোমুগ্ধকর এক কনসার্ট। ম্যাচে শুরু থেকেই বল দখলে এগিয়ে ছিল স্প্যানিশরা। ম্যাচের চতুর্থ মিনিটে লামিন ইয়ামালের কল্যাণে প্রথম আক্রমণে যায় স্পেন। তবে, দলকে এগিয়ে নিতে পারেননি এই ১৭ বছর বয়সী এই বিষ্ময়বালক। ১২তম মিনিটে উইলিয়ামসের বাঁ-পায়ের জোরালো শট দারুণ দক্ষতার সঙ্গে ঠেকিয়ে দেন ইংল্যান্ডের ডিফেন্ডার স্টোনস। ম্যাচের ১৫তম মিনিটে প্রথমবার আক্রমণে যায় ইংল্যান্ড। ডানপ্রান্ত দিয়ে কাইল ওয়াকার এগিয়ে গেলেও ঠিকঠাক ক্রস করতে পারেননি। প্রতিপক্ষের গায়ে লাগলে কর্নার পায় ইংলিশরা। যদিও তা কাজে লাগাতে পারেনি সাউথগেটের দল।

ম্যাচের ২৮তম মিনিটে ফ্যাবিও রুইজ গোলপোস্ট বরাবর শট করলেও গতি না থাকায় সেযাত্রায় সাফল্য পায়নি স্পেন। যোগ করা সময়ে ইংল্যান্ডের ফিল ফোডেন শট করলেও তা সহজেই তালুবন্দী করেন স্প্যানিশ গোলরক্ষক উনাই সিমন। বাকি সময়ে আরও বেশি কিছু আক্রমণ করলেও খালি হাতেই বিরতিতে যেতে হয় দুদলকে। প্রথমার্ধ শেষ হয় গোলশূন্য ড্র’য়ে।

দ্বিতীয়ার্ধে খেলার গতি কিছুটা বাড়ে। দু’দলই আক্রমণে যায়। বিরতি থেকে ফিরেই মাত্র ২ মিনিটেই লিড নেয় স্পেন। লামিন ইয়ামালের ক্রস থেকে বাঁ-প্রান্ত দিয়ে দারুন ফিনিশিং করেন নিকো উইলিয়ামস। ম্যাচে এগিয়ে গিয়ে আক্রমণ আরও বাড়ায় স্পেন।

অপরদিকে বসে ছিলো না ফোদেন, বেলিংহামরাও। একের পর এক আক্রমণের পর ম্যাচের ৭৩তম মিনিটে সমতায় ফেরে ইংলিশরা। হ্যারি কেইনের বদলি হিসেবে নেমে গোল করেন বসেন পালমার। অবশ্য বেশিক্ষণ এগিয়ে থাকতে পারেনি দলটি। ১৩ মিনিট পরেই কুকুরেলার বাড়ানো বলে গোল করেন বসেন ওয়ারজাবাল। আর সেই জয়েই ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ নিজেদের করে নেয় ইয়ামাল, সিমন, উইলিয়ামস, রদ্রিরা।

উল্লেখ্য, এই জয়ে জার্মানিকে টপকে এককভাবে এখন ইউরোর সর্বোচ্চবার চ্যাম্পিয়ন দল স্পেন। গত ১২ বছর তিনটি ইউরো শিরোপা নিয়ে জার্মানির সাথে যৌথভাবে টুর্নামেন্টের রোল অব অনারে শীর্ষে ছিলো স্প্যানিশরা। এখন থেকে এককভাবে সবার উপরে ইয়ামালরা।

সর্বশেষ
সম্পর্কিত