*** পরীক্ষামূলক পরিচালন ***

সোমবার, জানুয়ারি ১৩, ২০২৫

গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ কল রেকর্ড প্রসিকিউশনের হাতে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ঘিরে জুলাই ও আগস্টের গণহত্যায়...

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ চ্যালেঞ্জ করে করা রিট খারিজ

সুপ্রিম কোর্টের মতামত নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ...

বেনজীর এবং বড় মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ এবং তার...

জবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে গণঅনশনের পর ‘কমপ্লিট শাটডাউন’কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক, শহীদ সাজিদ অ্যাকাডেমিক ভবনসহ বিভিন্ন ভবনে তালা ঝুলিয়ে শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচি শুরু করেন।

প্রধান ফটকে তালা ঝোলানোর কারণে ক্যাম্পাসের মধ্যে কোনো প্রকার যানবাহন ঢুকতে পারছে না। তবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য পকেট গেট খোলা রাখা হয়েছে।

আজ সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে আসতে থাকেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু কোনো ক্লাস পরীক্ষায় বসেননি তারা।

অনশনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, “সকল ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করে আমরা শাটডাউন ঘোষণা করেছি। দাবি আদায় না হওয়া অবধি কোনো ক্লাস পরীক্ষা হবে না।” এখন পর্যন্ত উপর মহল থেকে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানান।

এর আগে রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে গণঅনশন করেন শিক্ষার্থীরা। অনশনে অসুস্থ হয়ে রাত পর্যন্ত ১৪ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে অনশনে বসেন উপাচার্য। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজামুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন, অধ্যাপক ড. বেলাল হোসেন অনশনে বসেন। পরে উপাচার্য অনশন ভাঙার কথা বললে শিক্ষার্থীরা তা মানতে রাজি হননি।

যে তিন দফা দাবি শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন তা হলো, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করা; শিক্ষার্থীদের অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা; অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত অন্তত ৭০ ভাগ শিক্ষার্থীকে আবাসন ভাতা প্রদান।

সর্বশেষ
সম্পর্কিত